সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট প্রেমিক

এমনিতে আমি ভীষণ নরম, জলবৎ তরঙ্গ
দারুণ প্রশান্ত;
তোমার বেলায় আমি এক ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার,
বিপ্লবী অশান্ত।

তুমি আমার কান্না
আমার হিরা চুনি পান্না,
আমার বিস্তৃত আকাশগঙ্গা
আমার জলধি নীলরঙা;
তুমি হারিয়ে যাওয়া অরণ্য
আমার না ছুয়ে দেখা মহাশূন্য।

তুমি রূপ কথার গল্পে এক কুমারী নিঃশান্ত;
তোমার বেলায় আমি এক ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার,
বিপ্লবী অশান্ত।

সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্রশ্নবিদ্ধ বিচার ব্যাবস্থা

বিচার বিভাগ হলো দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা জনগণকে ন্যায়বিচার দেয়। দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অপরিহার্য। বাংলাদেশে সংবিধান অনুযায়ী বিচার বিভাগ স্বাধীন, তবে বাস্তবে এটি অনেক সময় রাজনৈতিক প্রভাবের মধ্যে পড়ে।
  
বাংলাদেশে দেখা যায়, ক্ষমতায় আসা রাজনৈতিক দল বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা ও হয়রানি করতে পারে, কিন্তু ক্ষমতাসীনদের মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি হয় বা জামিন মঞ্জুর হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা বা বর্তমান প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে চলমান কিছু মামলা। এতে একই মামলার রায় বিভিন্ন সরকারের আমলে ভিন্নভাবে আসে, যা বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
  
বিচারকদের মধ্যে অনেক সময় পদোন্নতি ও স্থিতি বজায় রাখার জন্য সরকারকে খুশি রাখার চাপ থাকে। ফলে তারা রাজনৈতিক চাপের কারণে কখনো কখনো আইনের সঠিক পথে রায় দিতে পারেন না। এর প্রভাব পড়ে সাধারণ মানুষের আস্থায়।
  
যতদিন প্রশাসন ও বিচার বিভাগ দলমত, ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর স্বার্থের উপরে উঠে কাজ করতে পারবে না, ততদিন দেশের মানুষের ভাগ্যের প্রকৃত পরিবর্তনও সম্ভব নয়।
  
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে গণতন্ত্র দুর্বল হয়। বাংলাদেশে ন্যায়বিচারের জন্য বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা অত্যন্ত জরুরি। শুধুমাত্র স্বাধীন ও কার্যকর বিচার বিভাগই দেশের মানুষের আস্থা বজায় রাখতে পারে এবং স্বপ্নের বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব করে।
  
  
The judiciary is an important branch of the state, responsible for ensuring justice for the people. To uphold democracy and the rule of law, judicial independence is essential. According to the Constitution of Bangladesh, the judiciary is independent, but in practice it is often subject to political influence.

In Bangladesh, it is often seen that the ruling party may use cases and harassment against political opponents, while cases involving those in power are quickly resolved or bail is granted. For example, the August 21 grenade attack case or several ongoing cases against the current chief advisor. As a result, the same case may be judged differently under different governments, raising questions about the judiciary’s impartiality.

Judges themselves sometimes face pressure to appease the government in order to secure promotions or maintain their positions. Consequently, due to political pressure, they may not always deliver judgments strictly according to the law. This erodes public trust in the justice system.

As long as the administration and the judiciary cannot rise above party loyalty, religion, and ethnic interests, true change in the fate of the people will remain out of reach.

Without judicial independence, democracy becomes weak. In Bangladesh, judicial neutrality is crucial for ensuring justice. Only an independent and effective judiciary can preserve the people’s trust and make it possible to build the “dream Bangladesh.”
Translated by AI.

বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর: সংরক্ষণ নাকি উত্তোলন?

ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর—বাংলাদেশের অন্যতম অনন্য প্রাকৃতিক সম্পদ। পর্যটকদের চোখে এটি যেন এক খণ্ড সাদা হীরা, আর স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কাছে জীবিকার সম্ভাবনা। কিন্তু পাথর উত্তোলনের পক্ষে যুক্তি দেওয়া আজ পাথর গেলার মতোই কঠিন।

ইতিহাসের প্রেক্ষাপট:
ব্রিটিশ আমল থেকেই ভোলাগঞ্জ ছিল পাথর উত্তোলনের প্রধান কেন্দ্র। ভারতের রেললাইনের অধিকাংশ পাথরই এসেছে এখান থেকে। একসময় এখানে সচল ছিল রোপওয়ে, যা ছাতক পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল—আজও যার অবশেষ দেখা যায়।
কিন্তু গত সরকার প্রায় শতবর্ষের পুরোনো এই কোয়ারিকে হঠাৎ পর্যটন স্পটে রূপান্তর করে নাম দেয় ‘সাদা পাথর’। সমালোচকদের দাবি—এটি ছিল একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে সুবিধা দেওয়ার কৌশল, যাতে তিনি বিদেশ থেকে পাথর আমদানি করে বাজার দখল করতে পারেন।

পর্যটন বনাম পরিবেশ:
পর্যটন নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় খাত। আগে অজানা ভোলাগঞ্জ এখন সবার মুখে মুখে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে—একটি জনপদের প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস করে এই পর্যটন কতটা টেকসই হবে?
আমাদের পর্যটন উন্নয়ন হতে হবে এমনভাবে, যাতে পাহাড়, সমুদ্র ও সমতলের মানুষের জীবনযাত্রা এবং পরিবেশের সাথে সমন্বয় থাকে।

সংঘাতের মূল কারণ:
১. ক্ষমতার রদবদল – পুরোনো রাজনৈতিক সিন্ডিকেটের স্থলে এসেছে নতুন সিন্ডিকেট, যারা সুযোগ পেলেই লুটপাটে ঝাঁপিয়ে পড়ছে।
2. বেকারত্ব – কোয়ারি বন্ধের পর বহু মানুষ কর্মসংস্থানের অভাবে স্থানান্তরিত হয়েছে। যারা রয়ে গেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে বেকারত্বের যন্ত্রণা সহ্য করছে।
3. প্রশাসনের নীরব ভূমিকা – প্রশাসনের সরাসরি বা নীরব সমর্থন ছাড়া এই অবৈধ উত্তোলন সম্ভব নয়।

সমাধানের পথ:
একপাক্ষিক সিদ্ধান্ত কোনো সমাধান নয়। প্রতি বছর পাহাড়ি ঢলে ভারত থেকে প্রাকৃতিকভাবে পাথর আসে—কতটুকু উত্তোলন পরিবেশের জন্য সহনীয়, তার বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা জরুরি। সেই অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে সনাতন পদ্ধতিতে পাথর উত্তোলনের অনুমতি দিলে কর্মসংস্থান তৈরি হবে, একই সাথে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও রক্ষা পাবে।
এ ছাড়া, সাদা পাথরের পর্যটনকে স্থানীয়দের জীবিকার সাথে এমনভাবে যুক্ত করতে হবে যাতে তাদের আয়ের উৎস বৈচিত্র্যময় হয়। স্থানীয়দের সচেতন করতে হবে—প্রাকৃতিক সম্পদ অসীম নয়; সংরক্ষণ ছাড়া এর অস্তিত্ব একদিন হারিয়ে যাবে।

ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর আমাদের প্রাকৃতিক ঐতিহ্য। একে রক্ষা করা শুধু পর্যটনের স্বার্থে নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার অংশ।

শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫

রাজা বদলায়, প্রজার ভাগ্য বদলায় না

১.
সংরক্ষিত নারী আসন কি প্রকৃত অর্থেই নারীর ক্ষমতায়ন ঘটায়?
এরা সংসদে গিয়ে দলীয় প্রধানের মন রাখতে কখনো গায়, কখনো কবিতা আবৃতি করে, কখনোবা গালা-গালি করার মত কান্ডও ঘটিয়ে ফেলার ইতিহাস আছে।
    
যদি এমন করা যেতো একটা দল প্রার্থীতা দেওয়ার ক্ষেত্রে মোট সংসদীয় আসনের একটা অংশ (যেমন তিন ভাগের এক) হতো তাহলে হয়তো প্রকৃত নারীনেতৃত্বের একটা আভাষ পাওয়া যেতো। বাংলাদেশে যে দুই-চার জন নেত্রীকে রাজনীতির মাঠে বলিষ্ঠ যোদ্ধা বলে জানি তারা কিন্তু ভোটের মাঠে যুদ্ধ করেই এসেছেন।
  
২.
এদেশে চাকরি-নোকরি করতেও নূন্যতম কিছু যোগ্যতা লাগে অথচ রাজনীতি করতে কোন যোগ্যতা মাপকাঠি দেওয়া নেই। কাজের পরিধি চিন্তা করলে তাদের কার্যক্ষমতা বিসিএস-সচিবদের চেয়েও বেশি অথচ একজন এমন নেতা অহরহ আছে যারা হয়তো এই পরীক্ষায় বসার যোগ্যতাও রাখে না।
  
এর একটা ভয়াবহ প্রভাব আছে যা আমরা প্রত্যক্ষভাবে খুব কমই উপলব্ধি করতে পারি। যেমন, স্বৈরাচার পতন হয়েছে সত্যি, কিন্তু যে প্রশাসনের উপর ভর করে একটা ফ্যাসিবাদ সরকার ঠিকে ছিল তাদের সিংহভাগ কিন্তু বহাল তবিয়তে আছে। দুর্নীতি, ঘুষ, ব্যাংক লোট, প্রশাসনের সেই পুরাতন ইংরেজ সিস্টেমেই চলে।
  
এজন্য রাজা আসে, রাজা যায়; কিন্তু প্রজাদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন ঘটেনা।
  
  
1.
Do reserved seats for women truly empower women?
There’s a history of some going to Parliament and, to please the party leader, sometimes singing, sometimes reciting poetry, and sometimes even engaging in shouting matches and verbal abuse.

If it could be arranged that a party’s nominations included a portion of the total parliamentary seats (for example, one-third), then perhaps we might see a glimpse of genuine female leadership. The few women leaders in Bangladesh we know as strong fighters in the political arena are those who have actually fought their battles in the field of elections.

2.
In this country, even for an ordinary job you need at least some minimum qualifications, yet there are no qualification requirements for entering politics. Considering the scope of work, their responsibilities surpass those of BCS secretaries, yet there are plenty of leaders who probably wouldn’t even qualify to sit for such an exam.

This has a serious impact that we often fail to perceive directly. For example, it’s true that autocracy was overthrown, but the majority of the administration that supported and sustained a fascist government remain firmly in place. Corruption, bribery, bank looting — all continue under the same old colonial British administrative system.

That’s why kings come and kings go, but the fate of the people never changes.
  
#WomensEmpowerment #WomenInPolitics #TrueLeadership #PoliticalReform #LeadershipMatters #CorruptionFree #VoiceForChange #StrongWomenLeaders #AccountabilityNow #PeopleDeserveBetter

সোমবার, ৫ আগস্ট, ২০২৪

বাংলা বসন্ত

তোমার মিথ্যে চোখে সে সত্যই খোয়াব বুনেছি
তার মাসুল দেবে কে?
ল্যাজারাসের মত মৃত্যু পর জাগা
বাংলা বসন্ত বিপ্লবে।
  
বোগেনভিলিয়ার কুঞ্জে কুঞ্জে রক্তের প্রতিধ্বনি
সে দাগ না আর মুছিবে,
অগণিত লাশের মূল্য চুকিয়ে
সে স্বর্গভূমি চায় কে?
  
(ঈষৎ সম্পাদিত)

বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০২৪

আমার চোখে আগামীর বাংলাদেশ

গভীর সংকটের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। স্বৈরাচার, দুর্নীতি আর আমলাতন্ত্রের ঘেরাকল অন্তরায় হয়ে আছে দেশের উন্নতি। এ সংকট উত্তরনে অতীতের মতই এগিয়ে এসেছে ছাত্রসমাজ। তাদের ডাকে সায় দিয়ে দেশের মানুষও মৃত্যু উপেক্ষা করে নেমে এসেছে রাস্তায়। সবাই দেখছে নতুন এক শুরুর স্বপ্ন।  আমার নিজেরও আছে বিচ্ছিন্ন বিচ্ছিন্ন কিছু ইচ্ছা। চলুন দেখি আমার চোখে আগামীর বাংলাদেশ

 

ধাপ ০১: প্রাথমিক কাজ

  • বর্তমান সরকারের পদত্যাগ বা পতন
  • স্বাভাবিক নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করার লক্ষে একটি অন্তর্বতীকালীন নিরপেক্ষ সরকার এবং নির্বাচন কমিটি গঠন 
  • ৯০ দিনের ভিতর নতুন নির্বাচনের তারিখ প্রনয়ন
  • ১০০ দিনের ভিতর নতুন সরকারের শপথ দায়িত্ব গ্রহন
  • সকল বিগত দিনের সকল ঘটনাবলীর উপর আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি ঘটন
  • ১৬ জুলাই নবজাগরণ দিবস হিসাবে প্রতিপালন করার প্রস্থাবনা

 

ধাপ ০২: সরকার কাঠামো

  • রাষ্টপতি প্রধানমন্ত্রির ক্ষমতার ভারসাম্য বজায়
  • দুইবারের বেশি রাষ্টপতি প্রধানমন্ত্রির পদে অধিষ্টিত না হওয়া
  • নির্দলীয় সংসদ ব্যবস্থা চালু
  • ক্ষেত্র বিশেষে গনভোটের ব্যবহার করা

 

ধাপ ০৩: সংবিধান ইতিহাস

  • বিশেষ সংবিধান সংশোধন এর মাধ্যমে গন্তান্ত্রিক কাঠামোকে জোরদার করা
  • দেশের সংবিধানকে জনকল্যানমূখী করা
  • সংসদ সদস্যকে দল সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে সমানভাবে কথা বলার স্বাধিনতা নিশ্চিত করা
  • সামরিক জাতীয় নিরাপত্তা ছাড়া যে কোন ধরণের অভ্যন্তরীণ বিদেশী চুক্তি নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা করা
  • দল কেদ্রিক ইতিহাস চর্চা না করে সঠিক ইতিহাস জাতির সামনে তুলে ধরা

 

ধাপ ০৪: স্বরাষ্ট্র প্রশাসন

  • দূর্নীতি ঘুষ মুক্ত করার লক্ষে প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো
  • একটি জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা গঠন করা যা দূর্নীতি দমন করতে সহায়তা করবে
  • সরকারী কার্যক্রমে জড়িত কর্মকরতা কর্মচারীদের উপর গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি
  • দূর্নীতি দমন কমিশনকে স্বাধিনভাবে কাজ করতে দেওয়ার ক্ষমতা তবে তাদের কার্যক্রমকেও জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা
  • এন্টিটেররিজম ইউনিট ছাড়া সাধারণ পুলিশ অন্যান্য বাহিনীর অস্র ব্যবহারের ক্ষমতা হ্রাস করা

 

আরও অনেক কিছু আছে, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ঢাকা নির্ভরতা কমানো, রাজনীতি মুক্ত শিক্ষাঙ্গন ইত্যাদি ইত্যাদি।  চিন্তা করার কোন শেষ নাই। এগুলো কেবলই আমার ব্যক্তিগত চিন্তা ধারার ফসল। আপনিও অনেকগুলোর সাথে একমত হবেনা এটাই স্বাভাবিক। হয়তো আপনি যে পরিকল্পনা করলেন তা আমার থেকে অনেকও উত্তম। চলুন গড়ে তুলি আমার সোনার বাংলা, স্বপ্নের বাংলাদেশ।

 

 

লেখাঃ আসমাউল হোসেন কাওসার

স্থপতি ও লেখক

১৫:৫১, আগস্ট ০১, ২০২৪

মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০২৪

ভারত, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কা ট্যুর (পর্ব ০১) | India, Maldives & Srilanka tour (Part 01)

 


সিলেট থেকে ঢাকা। মৈত্রী এক্সপ্রেসে কলকাতা। হাওড়া স্টেশন ফালাকনামা করে থেকে বিশাখাপত্তনম হয়ে হায়দ্রাবাদ। সিলেট- ঢাকা - কলকাতা - বিশাখাপত্তনম - হায়দ্রাবাদ থেকে রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর পর্যন্ত। Sylhet to Dhaka. From Dhaka to Kolkata via Moitree Express. From Hawra to Hyderabad by Falaknama Express. Sylhet- Dhaka- Kolkata- Visakhapatnam- Hyderabad to Rajiv Gandhi International Airport. Hashtags: #travel #traveling #train #Sylhet #Dhaka #Kolkata #Visakhapatnam #Hyderabad #tour #tourism #india #indian #bangladesh #bangla #airport #imigration #maldives #male #srilanka #colombo #ella #tourblogger #cloudysky #cloudyweather #journey #train #indiantrain #bdtrain